।।চয়ন খায়রুল হাবিব্ব।।
২০২১এ প্রকাশনা প্রকল্প হিশেবে হাতে নিয়েছি, ১৯৯০ এ প্রকাশিত আফ্রিকার প্রথম নোবেল জয়ী লেখক সোয়িঙ্কার প্রথম বাংলা অনুবাদ ও মঞ্চায়নের স্মারক দ্বিতীয় সংস্করণ।সোয়িঙ্কার 'স্ট্রং ব্রিড" নাটকটির অনুবাদ করেছিলাম "রক্তবীজ' নামে।
ফ্রান্সে প্রকাশিত বাংলা ওয়েবজিন। প্রকাশক : প্যাট্রিসিয়া গিদাস, ভ্যান, ৫৬০০০, ব্রিটানি, ফ্রান্স। সম্পাদক : নাসরিন-জয়া হক, চয়ন খায়রুল হাবিব। Contact : choygypsy@yahoo.com
।।রাদ আহমদ।। গোলাপকে যে নামেই ডাকো, সে গোলাপই। প্রাককথন : ১৯৯৭-২০০২ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনার সময় ঘটনাক্রমে একজন সিনিয়ার ভাইয়ের মারফতে র...
।।চয়ন খায়রুল হাবিব্ব।।
২০২১এ প্রকাশনা প্রকল্প হিশেবে হাতে নিয়েছি, ১৯৯০ এ প্রকাশিত আফ্রিকার প্রথম নোবেল জয়ী লেখক সোয়িঙ্কার প্রথম বাংলা অনুবাদ ও মঞ্চায়নের স্মারক দ্বিতীয় সংস্করণ।সোয়িঙ্কার 'স্ট্রং ব্রিড" নাটকটির অনুবাদ করেছিলাম "রক্তবীজ' নামে।
।।চয়ন খায়রুল হাবিব।।
বাহিরবাটী বন্দনা
আমাদের যাপনের মাঝপথে, কোনো এক সময় তুমি আসো
খোজাখোজির পেরেশানি দেখে স্মিত হেসে পাশে এসে বসো।
আলোর অরন্যে নামে আধার,
কি খুজে বেড়াচ্ছি মনে করতে পারি না কেউ আর।
।।হাসনাত আবদুল হাই।।রাফী হক।।
।।বদরজ্জামান আলমগীর।।
।।বদরুজ্জামান আলমগীর।।
রাবেয়া বসরীর পলাপলি খেলা
।।নাসরিন-জয়া হক।।
জ্যানেট উইন্টারসনের, 'মেসেজ ইন আ বটলের' অনুবাদ।
*'সহসা সন্ত্রাস ছুঁলো।ঘর-ফেরা রঙিন সন্ধ্যার ভীড়ে
যারা তন্দ্রালস দিগ্বিদিক ছুটলো, চৌদিকে......'
প্রতিটা শক্ত জিনিস তার জলতরলতা ফিরে পেয়েছিল!
বৃষ্টি লম্বা, সোজা ভাবে পড়ছিল, প্রতিটা ফোঁটা দীর্ঘ লাইনে শেষ ফোটাটার সাথে জড়িত, লোহা-ধূসর আকাশ থেকে নেমে সুরক্ষা-শাটারের মতো শহরের পর শহর রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছিল।
।।ফারহিন চৌধুরী।।
পর্ব: ১২
।।চয়ন খায়রুল হাবিব।।
মেহেলের সাথে লুপার প্রথম দেখা হয়েছিলো দুরের এক চাদের দেশে ৩০২০ সালে, ছোটবেলায়।এক বাংলা বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে।
।।তৃণা রাব্বানি।।
Quarantine Pillow Challenge!
।।চয়ন খায়রুল হাবিব।।
![]() |
'ডৌল, জুলেখার জেরা পর্ব' নাটকে জুলেখা চরিত্রে পারভিন পারু। |
'কিসিং গোরামি' কবিতাটা লিখেছিলাম কয়েক যুগ আগে।'ডৌল, জুলেখার জেরা পর্ব' নাটকে কবিতাটা ব্যাবহার করেছিলাম জুলেখার মনোগত সংলাপ হিশাবে।নাটকে ডিজাইনার ছিলো জুনাইদ ইউসুফ, অভিনয়েও ছিলো।পারভিন পারু ছিলো জুলেখা, আর শিশির রহমান সূত্রধর।
।।অমিতাভ পাল।।
ছুটি কাটিয়ে বাসায় ঢুকবার মুখেই হোঁচট খেলো লোকটা। এটা কোন বেতরিপদ ইটের সাথে পায়ের ধাক্কা লেগে হোঁচট খাওয়া না, বরং কোলাপসিবল গেইটের তালা খুলতে গিয়ে খুলতে না পারার বিড়ম্বনা। তালাটা অবশ্য মাঝেমাঝে খুলতে চায় না, বেগড়বাই করে, কিন্তু একটু কায়দা করে চাবির কানে মোচড় দিলে খুলে ফেলে নিজেকে। আজও সেরকমই কিছু হয়েছে ভেবে লোকটা সেই চেষ্টায় মন দিল, চাবিটাকে বিভিন্নভাবে তালার ফোঁকড়ে ঢুকিয়ে যৌনতার নতুন নতুন কায়দার মতো তালার অর্গাজম ঘটাতে চাইলো। কিন্তু কোন চেষ্টাই কোন কাজে এলো না। তালাটা ঠোঁট টিপে অনড় হয়ে লম্বা পথ পাড়ি দিয়ে আসা লোকটার ক্লান্ত শরীরটাকে বিদ্রুপ করতে থাকলো সমানে।
।।তৃণা রাব্বানি।।
বাংলাদেশে একটা পক্ষ আছে চেতনা শব্দটিকে এলার্জিতে পরিণত করতে আদাপানি খেয়ে লেগে আছে, যার লক্ষ্য হচ্ছে স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ প্রবর্তনাগুলোকে বিতর্কিত করে তুলে বাঙ্গালির নিষ্পত্তি হওয়া পরিচয়কে![]() |
উর্দু রোডের বাসায় ভাই বোনদের সাথে বাবলী হক, ষাটের দশক। |
।।চয়ন খায়রুল হাবিব।।
![]() |
কারমেন ইয়ানেজ, লুইস সেপুলভেদা ৭০দশকে। |
।।খায়রুল আলম চৌধুরী।।
।। ফারহিন চৌধুরী।।
পর্ব: ১০
।।খায়রুল আলম চৌধুরী।।
![]() |
নিজার কাবানি |
নিজার কাবানির (১৯২৩-১৯৯৮) জন্ম দামেস্কে। আরব বিশ্বে সুপরিচিত এই কবির পঞ্চাশটিরও বেশি কাব্যগ্রন্থ রয়েছে। পেশায়কুটনীতিক এই কবি জীবদ্দশায় অসংখ্য সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিলেন। তাঁর কবিতা এ যাবত পৃথিবীর প্রায় সব উল্লেখযোগ্যভাষায় অনুদিত হয়েছে।কবির On Entering The Sea কাব্যগ্রন্থ থেকে কবিতাগুলো অনুবাদ করেছি।
।।ফারহিন চৌধুরী।।
।।লুৎফর রহমান বাবু।।
বজ্রপাত! এই শব্দটির সাথে আমরা প্রায় সবাই পরিচিত। কিন্তু বজ্রপাতেরও যে প্রকারভেদ আছে আমরা অনেকেই তা জানি না। এরকম এক বজ্রপাত আছে যা Sprite Lightning বা Red Sprite বা শুধু Sprite নামে পরিচিত। SPRITE-এর পরিপূর্ণ রূপ হলো Stratospheric Perturbations Resulting from Intense Thunderstorm Electrification।
।।আতিয়ান নাহার।।
।।ফারহিন চৌধুরী।।
।।দিলরুবা পাপিয়া।।
রাস্তার দিকের আড়াই ফিট বারান্দা,
নিংড়ানো তোয়ালে, অর্কিডের চুঁইচুঁই পানি,
প্রথম সূর্যের স্নিগ্ধ আলো,
অষ্টাদশী কন্যার উঁকিঝুঁকি আর
অফিসগামী ভদ্রমহিলার ছোটাছুটিতো আছেই।
প্রাণান্ত সময়।
।।অনুবাদ, খায়রুল আলম চৌধুরী।।
১৮৮৯ শালে মানসিক হাসপাতালে থাকার সময় ভিনসেন্ট ভ্যান গগ Starry Night ছবিটি এঁকেছিলেন। নীল রঙয়ের প্রাধান্য বিস্তার করা ছবিটিতে পাহাড় এসে মিশেছে আকাশের সাথে। বাদামি, ধূসর আর আর নীলে আঁকা বাড়িগুলো রয়েছে ছবিটির অধোভাগে। প্রতিটি বাড়ি স্পষ্ট কালো রূপরেখায় আঁকার পরও হলুদ আর শাদায় আঁকা তারা আর চাঁদ রাতের আকাশে তীব্রভাবে দীপ্যমান। তুলির প্রতিটি আঁচড়ে তীব্র গতির ছাপ স্পষ্ট। সাইপ্রাস গাছটিও যেন এই প্রবল গতির সাথে তুমুলভাবে আন্দোলিত। অন্যদিকে শহরটি যেন স্থির দাঁড়িয়ে আছে পাহাড়ের পাদদেশে, অনেকটা গুরুত্বহীন। ভ্যান গগের এ চিত্রকর্মটি তাঁর অন্যতম সেরা কাজ হিসেবে বিবেচিত। ছবিটি নিয়ে ১৯৬১ শালে কবিতা লিখেছেন আরেক বিখ্যাত কবি অ্যান স্যাক্সটন (Anne Sexton)। এখানে আমি কবিতাটি তরজমা করেছি।
।।টুটুল আহমেদ।।
।।অনুবাদ, খায়রুল আলম চৌধুরী।।
![]() |
মেরি অলিভার |
মেরি অলিভারের ‘বুনো কপোত’ (Wild Geese) কবিতাটা পড়ে আমি কিছুদিন আর অন্যকিছু পড়তে পারি নাই। সে অনেকদিন আগের কথা হলেও এই কবিতাটার আবেশ আমার কাটে নাই এখনো। আমাদের পরাজয় আছে, গ্লানিও থাকতে পারে। কিন্তু তাই বলে জীবন থমকে দাঁড়াবে না, জীবন চলবে বুনো কপোতের মতো স্বচ্ছন্দে, আনন্দে।
।।তৃণা রাব্বানি।।
আপা, দুলাভাই আপনারা দুজন সত্যিই বিদ্যুৎ খেতে খেতে মাতাল।
আপনারা আতশবাজি, আগুনের বিশেষজ্ঞ।
।।ফারহিন চৌধুরী।।
।।অমিতাভ পাল।।
করোনা মহামারী আমাকে নাজেহাল করে ফেলেছে।